শনিবার, ১২ সেপ্টেম্বর, ২০১৫

থিওরি অব রিলেটিভিটি



থিওরি অব রিলেটিভিটি মতে আমাদের দৃশ্যমান সময়ের পরিমান, আমাদের নিজেদের আপেক্ষিক বেগের উপর নির্ভর করেসহজ কথায়, সময়ের পরিমাণ বেগের সাথে পরিবর্তনশীলআইনস্টাইনের আগে কোন বিজ্ঞানী আমাদেরকে এই বিষয়ে ধারণা দিতে পারেননিমানুষ তখন সময়কে একটা ধ্রুব রাশি হিসেবে বিবেচনা করতোঅথচ দেড় হাজার বছর আগের কুরআনে আছে আমরা যে সময়কে বাস্তবে বিবেচনা করতে পারি, সেই সময়ই অন্য একটি ক্ষেত্রে পরিমাণে ভিন্ন হতে পারে
تَعْرُجُ الْمَلَائِكَةُ وَالرُّوحُ إِلَيْهِ فِي يَوْمٍ كَانَ مِقْدَارُهُ خَمْسِينَ أَلْفَ سَنَةٍ
ফেরেশতাগণ এবং রূহ আল্লাহ তাআলার দিকে উর্ধ্বগামী হয় এমন একদিনে, যার পরিমাণ পঞ্চাশ হাজার বছর। (সূরা মাআরিজ ৪)

يُدَبِّرُ الْأَمْرَ مِنَ السَّمَاءِ إِلَى الْأَرْضِ ثُمَّ يَعْرُجُ إِلَيْهِ فِي يَوْمٍ كَانَ مِقْدَارُهُ أَلْفَ سَنَةٍ مِمَّا تَعُدُّونَ
তিনি আকাশ থেকে পৃথিবী পর্যন্ত সমস্ত কর্ম পরিচালনা করেন, অতঃপর তা তাঁর কাছে পৌছবে এমন এক দিনে, যার পরিমাণ তোমাদের গণনায় হাজার বছরের সমান। (সেজদাহ ৫)

وَإِنَّ يَوْمًا عِنْدَ رَبِّكَ كَأَلْفِ سَنَةٍ مِمَّا تَعُدُّونَ
আপনার পালনকর্তার কাছে একদিন তোমাদের গণনার এক হাজার বছরের সমান (হাজ্জ ৪৭)

সময়ের পরিমান ক্ষেত্রভেদে ভিন্ন হয়, এই কথাটা থিওরি অব রিলেটিভিটি যতটা পরিস্কারভাবে বলেছে, তার থেকেও বেশি পরিস্কারভাবে বলা হয়েছে এই আয়াত দুটিতেভুলে গেলে চলবে না, মানুষ কর্তৃক থিওরিটি আবিষ্কার হয়েছে মাত্র এক শতাব্দী আগে!
[হাজ্জের ৪৭ নং আয়াত অনুযায়ী আল্লাহর কাছে এক দিন আমাদের ১০০০ বছরের সমানঅথচ আয়াত মাআরিজের ৪নং আয়াত অনুযায়ী আল্লাহ যে এক দিনের কথা বলছেন তা প্রথমত, সূরা দুটি ভালো করে পড়লে যে কারো বুঝার কথা যে, দুটি বিষয়ের প্রসঙ্গ আলাদাপ্রথম আয়াতে মানুষের কথা বলা হয়েছে এবং দ্বিতীয় আয়াতে অ্যাঞ্জেল ও স্পিরিটের কথা বলা হয়েছেঅতএব, কোনো অসঙ্গতি নেইদ্বিতীয়ত, এক জায়গাতে ১০০০ আর অন্য জায়গাতে ৫০,০০০ লিখা থাকলেই সাংঘর্ষিক হয় নাধরা যাক, কেউ দুসময়ে দুরকম বক্তব্য দিলেন, ১. আমি ঢাকা থেকে কলকাতায় গিয়েছি ১ ঘন্টায়, ২. আমি ঢাকা থেকে কলকাতায় গিয়েছি ১৬ ঘন্টায়আপাতদৃষ্টিতে বক্তব্য দুটিকে সাংঘর্ষিক মনে হলেও বাস্তবে তা নয়কারণ প্রথম বক্তব্যে এরোপ্লেন এবং দ্বিতীয় বক্তব্যে ট্রেন ব্যবহার করা হয়েছে, যদিও যানবাহনের কথা উল্লেখ করা হয়নিকুরআনের আয়াতগুলোতে এটাই বুঝাতে চাওয়া হয়েছে যে, স্রষ্টার সময়ের সাথে পার্থিব সময়ের কোনো তুলনা হয় না]

Faiyaz Al Muhaimin

পেট্রোলিয়াম




وَالَّذِي أَخْرَجَ الْمَرْعَىٰفَجَعَلَهُ غُثَاءً أَحْوَىٰ
তিনি তৃনাদি বের করে এনেছেন, অত:পর তিনিই তাদের পরিনত করেন কালো বন্যার পানির মত (সুরা আলা ৪,৫)
তৃণ-বৃক্ষ, ফার্ন, শ্যাওলা এসব জৈব পদার্থ ব্যাকটেরিয়া দ্বারা আক্রান্ত হয়ে একটা দীর্ঘ পদ্ধতির মাধ্যামে পেট্রোলিয়ামে (খনিজ তেল) রূপ নেয়খনিতে পদার্থটি অনেকটা বন্যার পানির মত গার থাকে, একই সাথে এটির রং থাকে কালোবর্ণেরযদিও মানুষ পেট্রোলিয়ামের ব্যবহার শিখেছে অনেক আগে, কিন্তু তারা জানতো না কিভাবে পদার্থটি পৃথিবীতে তৈরী হয়
কুরআন উক্ত আয়াতে একটি তরলের কথা বুঝিয়েছে, যা পেট্রোলিয়ামের বৈশিষ্টের সাথে হুবুহু মিলে যায়
১. এটি তৈরী হয় তৃনাদি থেকেঅর্থাৎ অরগ্যানিক ম্যাটারিয়াল থেকে
২. এটির রং কাল হবে, আর এটি বন্যার পানির মত তরল হবে
কুরআন হাজার বছর আগে বলে দিয়েছে পেট্রোলিয়াম তৈরী হয়েছে উদ্ভিদ থেকেআজকের বিজ্ঞান কুরআনের তথ্যকে শতভাগ সত্য বলে প্রমাণ করেছে
Faiyaz Al Muhaimin 

ব্ল্যাক হোল



فَلَا أُقْسِمُ بِمَوَاقِعِ النُّجُوم وَإِنَّهُ لَقَسَمٌ لَوْ تَعْلَمُونَ عَظِيمٌ
আমি শপথ করছি সেই জায়গার, যেখানে তারকারাজি পতিত হয়নিশ্চই এটা একটা মহাসত্য, যদি তোমরা তা জানতে। (সূরা ওয়াক্বিয়া ৭৫, ৭৬)
আজ আধুনিক বিজ্ঞান বলছে, মহাবিশ্বে এমন জায়গা আছে, যেখানে তারকা পতিত হয়এই জায়গাগুলোর নাম দেয়া হয়েছে ব্ল্যাক হোলসদেড় হাজার বছর পূর্বে আল্লাহ এই মহাসত্যের বাণী মানুষের কাছে পৌছেঁ দিয়েছেন

Faiyaz Al Muhaimin

ইলেকট্রিক বাল্ব



اللَّهُ نُورُ السَّمَاوَاتِ وَالْأَرْضِ ۚ مَثَلُ نُورِهِ كَمِشْكَاةٍ فِيهَا مِصْبَاحٌ ۖ الْمِصْبَاحُ فِي زُجَاجَةٍ ۖ الزُّجَاجَةُ كَأَنَّهَا كَوْكَبٌ دُرِّيٌّ يُوقَدُ مِنْ شَجَرَةٍ مُبَارَكَةٍ زَيْتُونَةٍ لَا شَرْقِيَّةٍ وَلَا غَرْبِيَّةٍ يَكَادُ زَيْتُهَا يُضِيءُ وَلَوْ لَمْ تَمْسَسْهُ نَارٌ ۚ نُورٌ عَلَىٰ نُورٍ ۗ يَهْدِي اللَّهُ لِنُورِهِ مَنْ يَشَاءُ ۚ وَيَضْرِبُ اللَّهُ الْأَمْثَالَ لِلنَّاسِ ۗ وَاللَّهُ بِكُلِّ شَيْءٍ عَلِيمٌ
আল্লাহ নভোমন্ডল ও ভুমণ্ডলের নূরতার নূরের উদাহরণ যেন এক কুলঙ্গি, যাতে আছে এক প্রদীপ, প্রদীপিট একটি কাচপাত্রে আবদ্ধকাচপাত্রটি নাশপতি ফল বা পৃথিবীর আকৃতিরযাকে প্রজ্জলিত করা হয়, পবিত্র বৃক্ষের তেল দ্বারা, যা পূর্বমূখী নয় এবং পশ্চিমমুখীও নয়যার তেল আলোর ঠিক নিকটে থাকে, যদিও অগ্নি উহাকে স্পর্শ করতে পারে নাজ্যোতির উপরে জ্যোতিআল্লাহ যাকে ইচ্ছে পথ দেখান তার জ্যোতির দিকেআল্লাহ মানুষের জন্য দৃষ্টান্ত সমূহ বর্ণনা করেন এবং আল্লাহ সর্ববিষয়ে জ্ঞানী। (আন নূর ৩৫)

কার সাথে তুলনা করেছেন মহান আল্লাহ এই আয়াতে? এটা কি আধুনিক যুগের ইলেকট্রিক বাল্ব নয়? যা দেখতে পৃথিবীর মতই গোলাকার, কাচপাত্রে আবদ্ধ, যার তেল হচ্ছে ইলেকট্রন কনা, যার আলো সমভাবে ব্যাপ্ত হয় (কোন নির্দিষ্ট দিকে নয়) আর প্রজ্জলনের সময় এই তেলটা শিখার একেবারে কাছই থাকে, কিন্তু এই তেলে কখনো আগুন লাগে না
দেড় হাজার বছর আগের কোন মানুষ যে ইলেকট্রিক বাল্ব দেখেনি, ইলেকট্রন এর বৈশিষ্ট জানে না তাকে এর থেকে সহজ আর যৌক্তিক উপায়ে ইলেকট্রিক বাল্ব সম্বন্ধে ধারনা দেয়া সম্ভব?

Faiyaz Al Muhaimin

পিপীলিকার জীবনপদ্বতি



অনেক মুক্তমণা নামধারী নাস্তিক বলে-কুরআনের সাথে পৌরাণিক কাহিনীর কোনো পার্থক্য নেইরেফারেন্স হিসেবে তারা সূরা নাহল এবং সূরা নামলের কথা উল্লেখ করেঅথচ, সূরা নামল (পিঁপড়া)-এ পিঁপড়ার কথপোকথনের যে কাহিনী আল্লাহ বর্ণনা করেছেন তা নিছক কল্পনা নির্ভর নয়আজকের আধুনিক বিজ্ঞান কুরআনের তথ্যকে পরিপূর্ণরূপে সমর্থন দিয়েছেএকাবিংশ শতাব্দীতে এসে পিঁপড়ার মতো ক্ষুদ্র একটি প্রাণীর উপর গবেষণা চালিয়ে বিজ্ঞান প্রমাণ করেছে-
পিঁপড়া মানুষের মত মৃতদেহ দাফন করে
তাদের মধ্যে উন্নতমানের শ্রমবিভাগ আছেরয়েছে-পরিচালক, তত্বাবধায়ক, শ্রমিক
তারা গল্পের জন্য কোন কোন সময় এক সাথে বসে
নিজেদের মধ্যে যোগাযোগের জন্য তাদের রয়েছে Advanced Communication System.
দ্রব্য বিনিময়ের জন্য তাদের বাজার বসে
পিঁপড়ারা দীর্ঘ শীতকালের জন্য খাদ্য দ্রব্য গোলাজাত করেখাদ্য শস্যের মুকুল বের হলে এবং মুকুলিত অবস্থায় রেখে দিলে যদি শষ্যটি পঁচে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে, তখনই তারা মুকুলটির গোড়া কেটে দেয়তাদের গোলাজাতকৃত শস্যদানা যদি বৃষ্টির কারণে ভিজে যায়, তখন তারা এটাকে রোদে নিয়ে শুকায় এবং শুকানোর পর পুনরায় ভেতরে নিয়ে আসেমনে হয় তারা এটা জানে যে,আর্দ্যতার কারণে শষ্যদানায় মুকুল বের হতে পারেফলে শষ্য দানাটি পঁচে যেতে পারে

এখন দেখা যাক, কুরআনের পিপীলিকাদের সম্পর্কে আল্লাহ কী বলেছেন।

وَحُشِرَ لِسُلَيْمَانَ جُنُودُهُ مِنَ الْجِنِّ وَالْإِنْسِ وَالطَّيْرِ فَهُمْ يُوزَعُونَ حَتَّىٰ إِذَا أَتَوْا عَلَىٰ وَادِ النَّمْلِ قَالَتْ نَمْلَةٌ يَا أَيُّهَا النَّمْلُ ادْخُلُوا مَسَاكِنَكُمْ لَا يَحْطِمَنَّكُمْ سُلَيْمَانُ وَجُنُودُهُ وَهُمْ لَا يَشْعُرُونَ
সুলায়মানের সামনে তার সেনাবাহিনীকে সমবেত করা হলজ্বিন-মানুষ ও পক্ষীকুলকে, অতঃপর তাদেরকে বিভিন্ন ব্যূহে বিভক্ত করা হলযখন তারা পিপীলিকা অধ্যূষিত উপত্যকায় পৌঁছাল, তখন এক (স্ত্রী) পিপীলিকা বলল, হে পিপীলিকার দল, তোমরা তোমাদের ঘরগুলিতে প্রবেশ করঅন্যথায় সুলায়মান ও তার বাহিনী অজ্ঞাতসারে তোমাদেরকে পিষ্ট করে ফেলবে। (নামল ১৭-১৮)

দ্বিতীয় আয়াতে আল্লাহ আমাদেরকে পিঁপড়াদের সম্পর্কে কতগুলো তথ্য দিয়েছেনএকটি পিপীলিকা (স্ত্রী) বলেছিল -পিঁপড়া এখানে স্ত্রী লিঙ্গ, পুরুষ লিঙ্গ নয়বাসার বাইরে স্ত্রী পিঁপড়া থাকে, পুরুষ পিঁপড়া নয়আমরা এখন জানি স্ত্রী পিঁপড়ারা কর্মী পিঁপড়া, পুরুষরা শুধুই প্রজনন কাজের জন্য বেঁচে থাকে

হে পিপীলিকার দলবহুবচন, যার অর্থ একটি স্ত্রী পিঁপড়া এক সাথে অন্য একাধিক পিঁপড়াদেরকে নির্দেশ দিতে পারেপিঁপড়া ফেরোমোন নামক একটি রাসায়নিক পদার্থের প্রতি সংবেদনশীল এবং এর দ্বারা তারা একে অন্যের সাথে যোগাযোগ করেএছাড়াও কিছু প্রজাতির পিঁপড়ারা নিয়ারফিল্ড শব্দ তৈরি করে আশেপাশের পিঁপড়াদের সাথে যোগাযোগ করেএভাবে একটি পিঁপড়া একই সাথে একাধিক পিঁপড়াকে সংকেত দিতে পারেএই আয়াতে আল্লাহ বলেছিলব্যবহার করেছেন, একই শব্দ মানুষের কথা বলার বেলায়ও ব্যবহার করা হয়যার অর্থ মানুষ যেমন শব্দ দিয়ে কথা বলে, সে রকম পিঁপড়াও শব্দ ব্যবহার করে যোগাযোগ করে, যা বিজ্ঞানীরা মাত্র কয়েক বছর আগে আবিস্কার করেছেনকয়েক বছর আগেও বিজ্ঞানীরা মনে করতেন পিঁপড়া কোন শব্দ করতে পারেন না এবং তাদের শব্দ শোনার ক্ষমতা নেই
তোমাদের ঘরগুলোতে প্রবেশ কর-এই প্রত্যয় দ্বারা বোঝায়, পিঁপড়াদের একাধিক ঘর রয়েছেএকটি পিঁপড়ার বাসা অনেকগুলো সংযুক্ত ঘর এবং নির্দিষ্ট পিঁপড়া নির্দিষ্ট ঘরে থাকেস্ত্রী পিঁপড়া জানে পিঁপড়ারা যদি বাসায় ঢুকে পড়ে, তাহলে তাদের কোন ক্ষতি হবে নাপিঁপড়ার বাসা আর্কিটেক্টের জন্য এক বিস্ময় এবং সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং-এর অসাধারণ নিদর্শন

স্ত্রী পিঁপড়াটি নবী সুলায়মানকে চিনতে পেরেছিলযার অর্থ স্ত্রী পিঁপড়া অনেক মানুষের মধ্যে কোন একজনকে চিনতে পারেমানুষের গা থেকেও ফেরোমোন বের হয়ধারণা করা হয় স্ত্রী পিঁপড়া হয়ত নবী সুলায়মানের গা থেকে বের হওয়া ফেরোমোন সিগনেচার দিয়ে তাকে চিনতে পেরেছিল, যেভাবে কুকুর প্রতিটি মানুষকে চিনতে পারেএছাড়াও এখানে লক্ষণীয় যে, স্ত্রী পিঁপড়া আগাম বিপদ অনুধাবন করে সংকেত দিতে পারেঅর্থাৎ তাদের এতটুকু বুদ্ধিমত্তা আছে যে তারা বিপদ আগে থেকেই আঁচ করতে পারে
এবং তার বাহিনী”– এই কথাটি দ্বারা বোঝা যায়, পিঁপড়া বুঝতে পেরেছিল যে একটি বাহিনী আসছেপিঁপড়ারা তাদের পা দিয়ে মাটিতে কম্পন অনুভব করতে পারেএকারণে তারা দূরে থেকেই বুঝতে পারে কেউ তাদের দিকে আসছে কিনাএকটি বাহিনী মাটিতে ব্যাপক কম্পন তৈরি করবে
বিজ্ঞানীদের জন্য এই আয়াতে আল্লাহ অনেকগুলো ইঙ্গিত দিয়ে রেখেছেন
প্রথমত, বাসার বাইরে যে পিঁপড়ারা থাকে তারা সবাই স্ত্রী পিঁপড়াপুরুষ পিঁপড়া সবসময় বাসার ভিতরে থাকেসমস্ত কর্মী পিঁপড়া স্ত্রী
দ্বিতীয়ত, একটি পিঁপড়া হাজার হাজার পিঁপড়ার সাথে যোগাযোগ করে রাসায়নিক পদার্থ এবং গন্ধ দিয়ে, যা একটি অত্যন্ত সফল মাধ্যম, নির্ভরযোগ্যভাবে তথ্য সম্প্রচার করার জন্য
তৃতীয়, এককভাবে প্রতিটি পিঁপড়ার বুদ্ধি অল্প, কিন্তু হাজার হাজার পিঁপড়া সম্মিলিত ভাবে উচ্চতর বুদ্ধিমত্তার পরিচয় দেয় যাকে সোয়ার্ম ইন্টেলিজেন্স বলে
চতুর্থ, পিঁপড়ার কোন সামাজিক শ্রেণী বিন্যাস নেইতাদের কোন দলনেতা নেইকিভাবে হাজার হাজার পিঁপড়া কোন দলনেতা, রাজা বা রাণী পিঁপড়ার নিয়ন্ত্র ছাড়া প্রত্যেকে নিজ নি কাজ সুশৃঙ্খলভাবে করে যায়, তা আল্লাহর বিস্ময়কর সৃষ্টির একটি নমুনা


Faiyaz Al Muhaimin